Helping The others Realize The Advantages Of ড্রোন প্রযুক্তি, সামরিক ড্রোন, শক্তিশালী ড্রোন, ইরান ড্রোন, যুক্তরাষ্ট্র ড্রোন, ?
ছবির ক্যাপশান, জিম্মি সংকট থেকেই প্রথম মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আসে ইরানের উপর
সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের খবর, প্রায় চার শো কোটি ডলার মূল্যের চুক্তি এটি।
“যদি তারা ইরানে হামলা করতো তাহলে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো রিপাবলিকান নেতারা বাইডেনকে যুদ্ধংদেহী বলে সম্বোধন করতো,” তিনি বলেন।
জানা যাচ্ছে যে মোট ৩১টি ড্রোনের মধ্যে ১৫টি ড্রোন ভারতীয় নৌবাহিনীকে এবং আটটি ড্রোন সেনা ও বিমানবাহিনীকে দেওয়া হবে।
..---...), যা মূলত এসওএস বা জরুরি বার্তা বোঝায়।
বিমান বাহিনীর আছে হেলিকপ্টার, যুদ্ধবিমান ও বহু ধরনের ড্রোন। সাইবার শক্তিও যথেষ্ট উন্নত করেছে ইরান। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে পারমাণবিক অস্ত্র সমৃদ্ধ করার দিক তো ছিলই, যেটা নিয়ে সম্প্রতি জো বাইডেনও জানিয়েছেন ইরানে কোনও পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা তিনি সমর্থন করেন না।
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও যেভাবে সামরিক শক্তি অর্জন করেছে ইরান
এছাড়াও, এই ড্রোনগুলি মাদক পাচার এবং জলদস্যুতার মতো পরিস্থিতি মোকাবিলাতেও মোতায়েন করা যেতে পারে।
যতক্ষণ পর্যন্ত একটা নোটবুক আবারো ব্যবহার না হচ্ছে, তাত্ত্বিকভাবে সেটা তখনো গোপন থাকছে, এমনকি সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য নিলেও। যদিও এলোমেলো বর্ণ বা প্রতীকের ব্যবহার করে সিকুয়েন্স তৈরি করা সত্যিই খুব কঠিন।
'টাঙ্গাইল শাড়ির' উৎপত্তি ভারতে দাবি করায় বাংলাদেশে বিস্ময় ও বিতর্ক ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এই কৌশলটা আমাদের মস্তিষ্কের ভেতরে সুপ্ত থাকে এবং অসম্পূর্ণ বার্তা উদ্ধারে দারুণভাবে কাজে আসে।
“লিবিয়া থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের তৈরি স্কাড মিসাইল ও যন্ত্রাংশ এনে, রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং করে কীভাবে বানানো হয়েছে, সেটা দেখে নিজেরা বানানোর চেষ্টা করে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রিগ্যানও গোপনে কিছু অস্ত্র বিক্রি করে যা কন্ট্রা স্ক্যান্ডাল নামে পরিচিত। ইসরায়েল কিছু অস্ত্র পায়, উত্তর কোরিয়া থেকেও ক্ষেপণাস্ত্র নেয়। ধীরে ধীরে এগুলোর সাথে নানা গবেষণা চালিয়ে প্রয়োজন মেটাতে থাকে এবং তারা অবৈধভাবে বাইরে থেকে অস্ত্র আনার একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় ঢুকে যায়,” বলছিলেন ড. ইয়ারি।
ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউসে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদী - ফাইল চিত্র
গত বেশ কিছুদিন ধরেই হামলা শুরু হবে এমন ধারণা করা website হচ্ছিল, এবং এই সময়ের মধ্যে বাইডেন প্রশাসন তাদের বিরোধী রিপাবলিকানদের কাছ থেকে নানা প্রশ্নবান ও সমালোচনায় জর্জরিত হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের আক্রমণের সময় ও শক্তির মাত্রা নিয়ে প্রশ্ন তোলে রিপাবলিকানরা।